চৌহালী থানার ওসি হারুন অর রশিদ জানান, গাজীপুরে লতিফ সরকারের বাড়িতে ঘাতক সোহাগের মা ও বোন ভাড়া থাকতো। ভাড়া দেয়া নিয়ে বাড়ির মালিকের সাথে তাদের কথা কাটাকাটি হয়। এ নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে কৌশলে গত শুক্রবার সকালে বাড়ির মালিকের ছেলে তানজিদকে নিয়ে বের হয় সোহাগ।
এরপর পরিবারের লোকজন তাকে না পেয়ে থানায় অভিযোগ করলে চৌহালী থানা পুলিশ সোহাগকে আটক করে। পরে তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী রোববার সকালে চৌহালীর জোতপাড়া চর থেকে পুঁতে রাখা শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয়। তার গলায় কাটা ছিল।
এরপর পুলিশ সোহাগের আরো ৪ স্বজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। পুলিশ বিষয়টি আরও গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখছে বলে জানিয়েছেন থানার ওসি।
Leave a Reply