যদিও রাজ্যে এযাবত প্রায় পাঁচ হাজারেরও বেশি জাল ফার্মাসিস্টের ডিগ্রি সনাক্ত হয়েছে। তার পরেও পাঞ্জাব রাজ্য ফার্মাসি কাউন্সিল নতুন ফার্মাসিস্টদের নিবন্ধন করার আগে প্রাথমিক যোগ্যতা যাচাই করার প্রক্রিয়াটি বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছেন সেখারকার সচেতন মহল। ২০১৫ সালে আরটিআই-এর মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায় যে কাউন্সিল ২০০০ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে অস্বাভাবিকভাবে বিপুল সংখ্যক ফার্মাসিস্ট নিবন্ধন করেছে। ফার্মেসিতে স্নাতক ডিগ্রি করার আগে একজন প্রার্থীকে বাধ্যতা মূলকভাবে বিজ্ঞান বিষয়ে দ্বাদশ শ্রেণি পাস করতে হয়। পাঞ্জাব রাজ্য ফার্মাসি কাউন্সিল নতুন ফার্মাসিস্টদের নিবন্ধনের বেলায় এসব নিয়ম নীতির তোয়াক্কা করেনি।
বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্যমতে জানা যায় ৪০ শতাংশ নিবন্ধিত ফার্মাসিস্ট রাজ্যের বাইরে অবস্থিত ভূয়া এবং অস্বীকৃত বোর্ড থেকে দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির সার্টিফিকেট সংগ্রহ করেছেন। ফার্মেসি ডিগ্রি অর্জনের সময় অনেক প্রার্থীর বয়স ৪০ বছরের বেশি এবং কারো কারো ৫০ বছরেরও বেশি প্রমাণিত হয়েছে। ফার্মেসি কাউন্সিলের একজন রেজিস্ট্রার ভূয়া নিবন্ধন বাতিল এবং ৩,০০০ প্রার্থী এবং কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার আবেদন করলে অদৃশ্য কারনে তাকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এনিয়ে দেশে বিদেশে সোচাচার হয়েছেন পাঞ্জাববাসী।
Designed by: Sylhet Host BD
Leave a Reply