1. sm.khakon@gmail.com : bkantho :
বানিয়াচংয়ে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব’র জন্মবার্ষিকী উদযাপন - বাংলা কণ্ঠ নিউজ
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৩ অপরাহ্ন

বানিয়াচংয়ে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব’র জন্মবার্ষিকী উদযাপন

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
  • মঙ্গলবার, ৮ আগস্ট, ২০২৩
  • ২০৩ বার পড়া হয়েছে
বানিয়াচংয়ে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব’র জন্মবার্ষিকী উদযাপন

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব’র ৯৩ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সকালে বানিয়াচং উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রিয় সহধর্মিণী মহীয়সী নারী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের শুভ জন্মদিনে তার অমর স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা, পুষ্পস্তবক অর্পণ ও অসহায় দুস্থ মহিলাদের মধ্যে সেলাই মেশিন বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ হলরুমে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, হবিগঞ্জ-২(বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনের সাংসদ আলহাজ্ব এডভোকেট আব্দুল মজিদ খান।

বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পদ্মসন সিংহ’র সভাপতিত্বে ও পল্লী সঞ্চয়ন ব্যাংকের ম্যানেজার সুজিত দেবের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুল হাসান, বানিয়াচং উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান হাসিনা আক্তার, বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ দেলোয়ার হোসাইন,

জেলা ইমাম সমিতির সভাপতি মুফতি মাওলানা আতাউর রহমান, জেলা শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি প্রফুল্ল চন্দ্র বৈষ্ণব, বানিয়াচং উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি এস এম খোকন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শামছুল হক প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলহাজ্ব এডভোকেট আব্দুল মজিদ খান এমপি বলেছেন জাতির পিতার নাম স্বদেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্বব্যাপী পরম শ্রদ্ধায় উচ্চারিত হওয়ার নেপথ্যে ছিলেন তার প্রিয় সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব। আমৃত্যু নেপথ্যে থেকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পরম মমতায় বঙ্গবন্ধুকে আগলে রেখেছিলেন এই মহীয়সী নারী।

স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ বাঁক গুলোতে বাস্তবোচিত ও দূরদর্শী সিদ্ধান্ত দিয়ে তিনি বাঙালির জাতীয় মুক্তিসংগ্রামকে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়ায় অনন্য ও ঐতিহাসিক অবদান রেখেছেন। তিনি আরো বলেন ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জন্মগ্রহণ করেন।

আজ তিনি বেঁচে থাকলে ৯৩ বছরে পা দিতেন। বঙ্গবন্ধুর কারাজীবনের ১২টি বছর বঙ্গমাতা অপরিসীম দুঃখ-কষ্টে সংসারজীবন অতিবাহিত করেছেন। বঙ্গবন্ধু দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রত্যেককে দেখতেন নিজ পরিবারের সদস্যের মতো। বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যগণও তাই মনে করতেন। নেতা-কর্মীদের বিপদ-আপদে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা তাদের পাশে দাঁড়াতেন পরম হিতৈষীর মতো।

মমতা মাখানো সাংগঠনিক প্রয়াস নিয়ে কর্মীদের হৃদয় জয় করে নেয়ার ব্যতিক্রমী যে ক্ষমতা বঙ্গবন্ধুর ছিল, সেই চেতনার আলোয় আলোকিত ছিলেন বঙ্গমাতা

সামাজিক মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
Developer By Zorex Zira

Designed by: Sylhet Host BD