1. sm.khakon@gmail.com : bkantho :
রানীর শেষ কৃত্যানুষ্টান যেসব রীতি অনুষরণ করে রানীকে শেষ বিদায় জানানো হয় - বাংলা কণ্ঠ নিউজ
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:১৪ অপরাহ্ন

রানীর শেষ কৃত্যানুষ্টান যেসব রীতি অনুষরণ করে রানীকে শেষ বিদায় জানানো হয়

মতিয়ার চৌধুরী, লন্ডন থেকে
  • মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে
রানীর শেষ কৃত্যানুষ্টান যেসব রীতি অনুষরণ করে রানীকে শেষ বিদায় জানানো হয়

ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সিংহাসনে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে আসীন ও বিশ্বের প্রবীণতম রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্য  আজ সম্পন্ন হয়েছে। ব্রিটেনকে দীর্ঘ ৭০ বছর ধরে শাসন করে আসা এই রানীকে রাজকীয়ভাবেই জানানো হয় বিদায়।তবে দ্বিতীয় এলিজাবেথের রাজকীয় এই শেষকৃত্যানুষ্ঠানে আজ লন্ডন এবং উইন্ডসরে বেশ কিছু রীতি অনুসরণ করা হয়। আজ এখানে যা যা ঘটেছে :এখানে ব্রিটেনের  স্থানীয় সময় উল্লেখ করা হচ্ছে। ভোর .৩০: ওয়েস্টমিনস্টার হলে শায়িত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথকে জনসাধারণের স্বশরীরে গিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময়সীমা শেষ হয়। এই সময় থেকে ওয়েস্টমিনিস্টার হলের দরজা সাধারন জনতার জন্য বন্ধ হয়ে যায়।

সকাল .০০: দুই হাজারের বেশি অতিথির জন্য ওয়েস্টমিনস্টার হলের দরজা খুলে দেওয়া হয়। সেখানে জাপানের সম্রাট ও বিশ্ব নেতাদের পাশাপাশি অনেক দাতব্য প্রতিষ্ঠানের সদস্যরা অংশ নেন।  সকাল ১০.৪৪: দিনের প্রথম শোকযাত্রা শুরু হয়। স্টেট গান ক্যারেজের নাবিকরা রানির কফিন নিয়ে ওয়েস্টমিনস্টার হল থেকে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে যাত্রা করেন। তাদের পেছনে ছিলেন রাজা চার্লস এবং রাজপরিবারের অন্য জ্যেষ্ঠ সদস্যরা। বেলা ১১.০০: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের রাষ্ট্রীয় শেষকৃত্যানুষ্ঠান শুরু হয়।

বেলা ১১.৫৫: শেষ পোস্ট বিউগল বাজানো হয়, এরপর পুরো দেশজুড়ে দুই মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। দুপুর ১২.০০: এখানকার অনুষ্ঠানপর্ব শেষ হওয়ার পর বড় আকারের একটি মিছিল সঙ্গে নিয়ে রানির কফিন ওয়েলিংটন আর্চের উদ্দেশ্যে রওনা  করে। দুপুর .০০: রানির কফিন রাষ্ট্রীয় শবযানে স্থানান্তর করা হয়। এরপর এমন একটি যাত্রাপথে উইন্ডসরে কফিন নিয়ে যাওয়া হয়, যাযাত্রাপথের দুপাশে দাড়িয়ে লাখ লাখ মানুষ প্রীয় রানীকে শেষ শ্রদ্ধা জানান।

দুপুর .০০: উইন্ডসর ক্যাসেল থেকে সেন্ট জর্জ চ্যাপেলের উদ্দেশ্যে দিনের তৃতীয় শোকযাত্রা শুরু হয়। বিকেল .০০: সেন্ট জর্জ চ্যাপেলে যেখানে সমাহিত করা হয়, তার পাশে সমাহিত করার পূর্বের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করা হয়। সন্ধ্যা .৩০: রাজপরিবারের সদস্যরা চ্যাপেলে ফিরে আসেন, যেখানে পারিবারিক দাফন ক্রিয়াকর্মের মধ্যে দিয়ে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথকে তার স্বামী প্রয়াত ডিউক অব এডিনবরার পাশে সমাহিত করা হয় ।উল্লেখ্য,গত ৮ সেপ্টেম্বর স্কটল্যান্ডের বালমোরাল প্রাসাদে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ব্রিটেনের রাজপরিবারের প্রধান রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। ৯৬ বছর বয়স্ক রানি বার্ধক্যজনিত শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন।

এখানে উল্লেখ্য যে রানীর শেষকৃত্যানুষ্টানকে কেন্দ্র করে লন্ডন সিটির সবরাস্তায় যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। শুধু খোলা ছিল টিউব ষ্টেশন গুলো। বিশ্বের সকল দেশের প্রতিধিরা এই অনুষ্টানে অংশ নিলেও আমন্ত্রণ জানানো হয়নি পাঁচটি দেশকে। দেশগুলো হলো রাশিয়া-বেলারোশ-মায়ানার-সিরিয়া ও আফগানিস্থান।

রানি এলিজাবেথের শেষকৃত্য এবং আনুষ্ঠানিকতা, উপস্থিত ছিলেন শেখ হাসিনাসহ বিশ্বনেতারা

রাজকীয় রীতি অনুযায়ী রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এতে অংশ নেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দুই হাজারের বেশি রাষ্ট্রপ্রধান এবং বিদেশি বিশিষ্ট অতিথি। বিশ্বের বহু দেশের রয়েল পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।সোমবার স্থানীয় সময় আজ সোমবার সকাল ১১টায় ওয়েস্টমিনিস্টার অ্যাবেতে এই আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এর আগে স্টেট গান ক্যারেজের নাবিকরা রানির কফিন নিয়ে ওয়েস্টমিনস্টার হল থেকে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে পৌঁছান।

এসময় রাজা তৃতীয় চার্লস এবং রাজপরিবারের অন্য জ্যেষ্ঠ সদস্যরা তাদের পেছনে ছিলেন।ব্রিটিশ রাজসিংহাসনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় শাসন করা রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ গত ৮ সেপ্টেম্বর স্কটল্যান্ডের বালমোরাল প্রাসাদে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ৯৬ বছর বয়সী রানির মৃত্যুতে ব্রিটেনজুড়ে নেমে আসে শোকের ছায়া। পরবর্তীতে রানির জ্যেষ্ঠ পুত্র তৃতীয় চার্লস নতুন রাজা হিসেবে আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ৮ থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রানির মৃত্যুতে রাজপরিবারের রীতি অনুযায়ী বিভিন্ন শোক পালন করা হয়।

গত চারদিন সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য ব্রিটিশ সরকারের প্রাণকেন্দ্র ওয়েস্টমিনিস্টার প্যালেসের সবচেয়ে পুরনো অংশে অবস্থিত বিশাল হলঘরে রাখা হয়। ২০০২ সালে সর্বশেষ এই হলঘরে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মা কুইন মাদারের মরদেহ রাখা হয়েছিল। তখন দুই লাখ মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে রানির প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেছিলেন।লন্ডনের ওয়েস্টমিনিস্টার হলে স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে রানিকে জনগণের শ্রদ্ধা জানানো শেষ হয়েছে। ওয়েস্টমিনিস্টার অ্যাবে একটি ঐতিহাসিক গির্জা।

এখানেই ১৯৫৩ সালে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অভিষেক অনুষ্ঠান হয়েছে। আর এখানেই ১৯৪৭ সালে প্রিন্স ফিলিপের সঙ্গে বিয়ে হয়। তবে অষ্টাদশ শতাব্দীর (১৭৬০ সালের) পর থেকে এই গির্জায় কোনো রাজা বা রানির শেষকৃত্যানুষ্ঠান হয়নি। ২০০২ সালে সর্বশেষ রানির শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। রানির অন্ত্যোষ্টিক্রিয়ায় যোগদানের জন্য বিশ্বের সব দেশের নেতৃবৃন্দকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে বেলারুশ, রাশিয়া ও মিয়ানমারকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

ওয়েলিংটন আর্চে পৌঁচায় রানির শবমিছিল

ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবের গির্জায় প্রার্থনা অনুষ্ঠান শেষে ৪৫ মিনিট যাত্রা করে ওয়েলিংটন আর্চে পৌঁছেছে ব্রিটিশ রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শবমিছিল।ওয়েস্টমিনস্টার হল থেকে রানির শবমিছিল ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবের ওয়েস্ট গেট দিয়ে ত্রয়োদশ শতকে তৈরি ওয়েস্টমিনস্টার গির্জায় প্রবেশ করেছিল।

রানির শবমিছিল প্রবেশের সময় গির্জায় উপস্থিত দুই হাজার প্রার্থনাকারী উঠে দাঁড়িয়ে রানিকে সম্মান জানান। ওয়েস্টমিনস্টারের ডিন ডেভিড হোয়েলের নেতৃত্বে রানির অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়।গির্জায় রানির আত্মার শান্তি কামনা করে কমনওয়েলথের মহাপরিচালক ব্যারোনেস স্কটল্যান্ড প্রথমে বাইবেলের একটি অংশ পাঠ করেন। এরপর বিশেষভাবে রানির অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুষ্ঠানের জন্য জুডিথ ওয়্যারের লেখা একটি গান বাজানো হয়।

এর আগে বাইবেলের একটি অংশ পাঠ করে রানির প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস।১৯৫৩ সালের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অভিষেক অনুষ্ঠানের যে গানটি গাওয়া হয়েছিল তার শেষযাত্রাও সেই গানটি গাওয়া হয়। জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে গির্জায় প্রার্থনার আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়।

ওয়েলিংটন আর্চ থেকে উইন্ডসরে  রানির শবমিছিল

ব্রিটিশ রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের কফিন ওয়েলিংটন আর্চে পৌঁছানোর পর নৌবাহিনীর রাষ্ট্রীয় কামানবাহী শকট থেকে নামিয়ে শববাহী একটি গাড়িতে করে উইন্ডসর প্রাসাদে নেয়া হয়। গত ৮ সেপ্টেম্বর স্কটল্যান্ডের বালমোরালে নিজের গ্রীষ্মকালীন প্রাসাদে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রানি এলিজাবেথ। সোমবার তার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার চূড়ান্ত আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। তার আগে চারদিন রানির মৃতদেহ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের জন্য ওয়েস্টমিনস্টার হলে রাখা হয়েছিল।

ওয়েস্টমিনস্টার হল থেকে রানির শবমিছিল ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবের ওয়েস্ট গেট দিয়ে ত্রয়োদশ শতকে তৈরি ওয়েস্টমিনস্টার গির্জায় প্রবেশ করেছিল। রানির শবমিছিল প্রবেশের সময় গির্জায় উপস্থিত দুই হাজার প্রার্থনাকারী উঠে দাঁড়িয়ে রানিকে সম্মান জানান। এ সময় রানির বড় ছেলে রাজা তৃতীয় চার্লস, তার বোন প্রিন্সেস অ্যান, দুই ভাই প্রিন্স অ্যান্ড্রু এবং প্রিন্স এডওয়ার্ড, যুবরাজ প্রিন্স অব ওয়েলস উইলিয়াম, তার ভাই প্রিন্স হ্যারিসহ ব্রিটিশ রাজ পরিবারের জ্যেষ্ঠ সদস্যরা রানির কফিন অনুসরণ করেন।

ওয়েস্টমিনস্টারের ডিন ডেভিড হোয়েলের নেতৃত্বে রানির অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে। গির্জায় রানির আত্মার শান্তি কামনা করে কমনওয়েলথের মহাপরিচালক ব্যারোনেস স্কটল্যান্ড প্রথমে বাইবেলের একটি অংশ পাঠ করেন। এরপর বিশেষভাবে রানির অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুষ্ঠানের জন্য জুডিথ ওয়্যারের লেখা একটি গান বাজানো হয়। এর আগে বাইবেলের একটি অংশ পাঠ করে রানির প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস।

গির্জায় রানির আত্মার শান্তি কামনা করে কমনওয়েলথের মহাপরিচালকও ব্যারোনেস স্কটল্যান্ড প্রথমে বাইবেলের একটি অংশ পাঠ করেন। ১৯৫৩ সালের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অভিষেক অনুষ্ঠানের যে গানটি গাওয়া হয়েছিল তার শেষযাত্রাও সেই গানটি গাওয়া হয়। জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে গির্জায় প্রার্থনার আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়।

উইন্ডসর ক্যাসলে চির নির্দায় শায়িত হলেন রানী দ্বিতীয় এ্যালিজাথে

অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পরে, রাণীর পতাকাযুক্ত কফিন ইম্পেরিয়াল স্টেট ক্রাউন উইন্ডসর ক্যাসেলে নিয়ে যাওয়া হয়। তাকে তার বাবা রাজা ষষ্ঠ জর্জ, তার মা রানী এলিজাবেথ এবং বোন প্রিন্সেস মার্গারেটের সমাধির পাশে সমাহিত করা হয়েছে। তার স্বামী প্রিন্স ফিলিপের কফিন যিনি গত বছর ৯৯ বছর বয়সে মারা গেছেন সেটি তার সমাধির পাশে স্থানান্তর করা হয়।

হিথ্রো বিমানবন্দরে ১৯ সেপ্টেম্বরের সব ফ্লাইট বাতিল

রানীর শেষ কৃত্যা অনুষ্ঠানের সময় লন্ডনের আকাশ শান্ত রাখতে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের ১০০টি ফ্লাইট ও চারটি ভার্জিন আটলান্টিক ফ্লাইটসহ সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়।  রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের রাষ্ট্রীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সময়  হিথ্রো বিমানবন্দরের সময়সূচীর প্রায় ১৫ শতাধিক ফ্লাইট পরিবর্তন হয়। হিথ্রো বিমানবন্দরের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে বিবিসি। প্রতিবেদনে বলা হয়, অনুষ্ঠানের সময় লন্ডনের আকাশ শান্ত রাখতে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের ১০০টি ফ্লাইট ও চারটি ভার্জিন আটলান্টিক ফ্লাইটসহ সব ফ্লাইট বাতিল করা হবে।

হিথ্রো বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, শেষকৃত্যের শেষে দুই মিনিটের নীরবতার আগে সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ও পরে ১৫ মিনিটের জন্য সমস্ত উড্ডয়ন ও অবতরণ দেরি হয়। শোভাযাত্রার জন্য স্থানীয় সময় ১টা ৪৫ মিনিট থেকে ২টা ২০ মিনিটের মধ্যে বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট আসবে না।

এছাড়া লং ওয়াক হয়ে উইন্ডসর ক্যাসেলে আনুষ্ঠানিক শোভাযাত্রার জন্য স্থানীয় সময় ৩টা ৩ মিনিট থেকে ৪টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে কোনও ফ্লাইটের রানওয়ে ছাড়বে না। এজন্যে হিথ্রো বিমানবন্দরে স্থানীয় সময় ৪টা ৪৫ মিনিট থেকে ৯টা পর্যন্ত সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়।এছাড়াও ব্যক্তিগত, পারিবারিক, পরিষেবা ও ইন্টারমেন্টের সময় শব্দ কমানোর জন্য ফ্লাইটগুলোকে উইন্ডসর ক্যাসেলের চারপাশ থেকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে হয় জানান হিথ্রো বিমানবন্দরের কর্মকর্তা।

সামাজিক মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
Developer By Zorex Zira

Designed by: Sylhet Host BD