1. admin@wordpress.com : Adminroot :
  2. sm.khakon@gmail.com : bkantho :
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা খুঁজে বের করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ - বাংলা কণ্ঠ নিউজ
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা খুঁজে বের করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ

বাংলা কণ্ঠ ডেস্ক
  • সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৬৬ বার পড়া হয়েছে
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা খুঁজে বের করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, বীর প্রতীক বলেছেন, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা খুঁজে বের করতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যেসব ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা পাওয়া যাবে, তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।

সোমবার জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধিবেশন শেষে উপদেষ্টা সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) পুনর্গঠন করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায়ও পরিবর্তন আনা হচ্ছে। সে অনুযায়ী জেলায় জেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই বাছাই করা হবে। সেখান থেকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা চিহ্নিত করা হবে। পরবর্তীতে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেন, এ সপ্তাহে বা শিগগিরই জুলাই অধিদপ্তর আত্মপ্রকাশ করবে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহতদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে নাম ঘোষণা করা হবে। সে অনুযায়ী সনদ, পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, স্বীকৃতিপ্রাপ্ত জুলাই যোদ্ধারা ক্যাটাগরি অনুযায়ী এককালীন ও মাসিক ভাতা পাবেন।

উপদেষ্টা বলেন, তিনটি ক্যাটাগরি করা হচ্ছে। ‘এ’ ক্যাটাগরির যোদ্ধারা এককালীন ৫ লাখ টাকা ও মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা পাবেন। ‘বি’ ক্যাটাগরির যোদ্ধারা এককালীন ৩ লাখ টাকা ও মাসিক ১৫ হাজার টাকা ভাতা পাবেন। আর ‘সি’ ক্যাটাগরির যোদ্ধারা পুনর্বাসন ও সরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার পাবেন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এর পরে যে সরকার আসবে, তারাও জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা নিয়ে আসবেন। ফলে আমরা আশা করছি জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের বিষয়গুলো পরবর্তী সরকারও অগ্রাধিকারে রাখবে।

ফারুক-ই-আজম দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়েরও উপদেষ্টা। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ কার্যক্রমের মালামাল এখন থেকে স্থানীয় পর্যায়ে সংগ্রহ করা হবে। দ্রুত সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছানো, বিকেন্দ্রীকরণ ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। ডিসিদের তত্ত্বাবধানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসব মালামাল কিনবেন। প্রতি উপজেলায় এ খাতে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে।

তিনি বলেন, ইউএনওরা প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে মালামাল কিনবেন। বর্তমানে ত্রাণ সামগ্রী কেন্দ্রীয়ভাবে কেনা হয়। এতে একই জায়গা থেকে বারবার কেনা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, স্থানীয় পুনর্বাসন, টিআর, কাবিখা কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার জন্য ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া অন্যনয় অবকাঠামো প্রকল্প যাতে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা হয় সেজন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তথ্য সূত্র. সমকাল

সামাজিক মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
Developer By Zorex Zira

Designed by: Sylhet Host BD