1. sm.khakon@gmail.com : bkantho :
বানিয়াচংয়ে জরায়ুমুখে ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সমন্বয় সভা - বাংলা কণ্ঠ নিউজ
সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৬ অপরাহ্ন

বানিয়াচংয়ে জরায়ুমুখে ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সমন্বয় সভা

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
  • সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে
বানিয়াচংয়ে জরায়ুমুখে ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সমন্বয় সভা

বানিয়াচংয়ে জরায়ুমুখে ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৪ উপলক্ষে উপজেলা কো-অর্ডিনেশন/সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৪ অক্টোবর) সকাল ১১ ঘটিকায় বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে আয়োজিত সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমান।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. শামিমা আক্তারের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বানিয়াচং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. নাসিম ভূইয়া, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বানিয়াচং উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ফয়সাল মিয়া,

বানিয়াচং উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি এস এম খোকন, ইউনিসেফের অফিসার আবু দাউদ মোল্লা প্রমুখ। এছাড়া বানিয়াচং থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত আব্দুর রহিম, উপজেলায় কর্মরত বিভিন্ন দফতর প্রধান, সাংবাদিক ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিভিন্ন অফিসারবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সমন্বয় সভায় দেয়া তথ্য অনুযায়ী বানিয়াচং উপজেলার ১৫টি ই্উনিয়নে মোট ১৮হাজার ৭শত ২৩জনকে জরায়ুমুখে ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকা দেয়ার লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এরমধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১৬হাজার, ৮শ ৪৭জন এবং সাব-ব্লকে ১হাজার, ৮শত ৭৬জন। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদ্রাসাসহ ১৯৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে টিকা প্রদান করা হবে।

প্রাথমিক পর্যায়ে ৫ম থেকে নবম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ছাত্রী অথবা ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভুত কিশোরীদের এই টিকা দেয়া হবে। বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে এই টিকা বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।

জরায়ুমুখ ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি?

অতিরিক্ত সাদা স্রাব, দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব, অতিরিক্ত অথবা অনিয়মিত রক্তস্রাব, শারিরিক মিলনের পরে রক্তপাত, মাসিক পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে পুনরায় রক্তপাত এবং কোমর/তলপেট/উরুতে ব্যাথা।

কারা জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ?

বাল্যবিবাহ, ঘন ঘন সন্তান প্রসব, একাধিক যোনসঙ্গী, ধূমপায়ী, স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন জনগোষ্ঠী যেমন- এইডস রোগী) ও যে সকল নারী প্রজনন স্বাস্থ্য এবং পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে সচতন নন এবং সমস্যার প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসকের অথবা স্বাস্থ্য কর্মীর পরামর্শ নেন না তাদের এই ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

সামাজিক মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
Developer By Zorex Zira

Designed by: Sylhet Host BD