1. sm.khakon@gmail.com : bkantho :
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:৫২ অপরাহ্ন

লন্ডনে হাইকমিশনের উদ্যেগে বিজয় দিবস উদযাপন

মতিয়ার চৌধুরী, লন্ডন
  • রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে
লন্ডনে হাইকমিশনের উদ্যেগে বিজয় দিবস উদযাপন

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে নবপ্রজন্মের ব্রিটিশ বাংলাদেশীদের শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার আন্দোলনে শরীক হওয়া আহবান জানালেন লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম।

১৬ ডিসেম্বর লন্ডন সময় সন্ধ্যায় ওয়েষ্ট লন্ডনের তারপিনতারা পাঁচতারকা হোটেলে  বাংলাদেশ হাই কমিশন আয়োজিত ৫২তম মহান বিজয় দিবসের অনুষ্টানে এ আহবান জানান।  স্বাগত বক্তব্যে হাইকমিশনার  বাংলাদেশের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরে বলেন  কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে বঙ্গবন্ধু কন্যা আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। গণতন্ত্র ও উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে একটি মহল ষঢ়যন্ত্র করছে। বিভিন্ন ভাবে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষঢ়যন্ত্রই কাজে আসবেনা।

লন্ডন্থ বাংলাদেশ মিশনের ফাষ্ট সেক্রেটারী মাহফুজা রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্টানে প্রথান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রিটেনের হাউজিং বিষয়ক মন্ত্রী ফেলিসিটি বুচান এমপি, বিশেষ অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী।

যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম গত কয়েক বছর ধরে স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে ভারতীয় বন্ধুদের আমন্ত্রন জানানোর রেওয়াজটি শুরু করেছেন, এটি নি:সন্দেহে প্রসংশনীয় উদ্যোগ। প্রতিবেশী দেশ ভারতের সহযোগিতা না পেলে মুক্তিযুদ্ধে এতো দ্রুত সময়ে আমাদের বিজয় অর্জন সম্ভব হতো না, সেই প্রতিবেশী বন্ধুদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো এবং একসাথে বিজয়ের আনন্দ উদযাপন নিশ্চয়ই বাংলাদেশ ও ভারতের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় করবে।

অনুষ্টানে প্রধান অতিথি ব্রিটেনের হাউজিং বিষয়ক মন্ত্রী ফেলিসিটি বুচান এমপি বলেন ব্রিটেন এবং বাংলাদেশ সম্পর্ক চমৎকার এই সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় করতে আমারা কাজ করছি। বিশেষ অতিথি ভারতীয় হাই কমিশনার বলেন বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে আরো যাবে অদুর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ হবে এশিয়ার অন্যতম ধনী দেশ। তিনি বলেন ভারত সব সময় বাংলাদেশের পাশে আছে এবং থাকবে।

অনুষ্টানে আরো বক্তব্য রাখেন প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সুলতান মাহমুদ শরীফ ও মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান, অনুষ্টানের শুরুতে বাজানো হয় জাতীয় সঙ্গীত, এর পর ৩০ লক্ষ শহীদ ও  ১৯৭৫ সালে নিহত জাতির জনক এবং সকল শহীদের আত্মার প্রতি সম্মান জানিয়ে একমিনিট নীরবতা পালন করা হয়।  মঞ্চে নিয়ে জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানানো হয়।  দ্বিতীয়পর্বে  ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্টানে এটি পরিচালনা করেন মিশনের ফাস্ট সেক্রেটারী মৌমিতা মৌ ও কাউন্সেলর দেওয়ান মাহমুদ। এতে কবিতা আবৃত্তি দেশাত্মমূলক গান ও নৃত্যে অংশ নেন স্থানীয়রা এর আগে সকালে মিশনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে নিয়ে হাইকমিশন প্রাঙ্গনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন হাইকমিশনার।

সামাজিক মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
Developer By Zorex Zira

Designed by: Sylhet Host BD