নবীগঞ্জ উপজেলার ইনাতগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ এর বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতি ও পক্ষ পাতিত্বের দায়েকৃত অভিযোগের তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে।
গত ৩০ অক্টোবর নবীগঞ্জ- বাহুবলের সহকারী পুলিশ সুপার সার্কেল এর বাহুবল আবুল খায়ের এর কার্যালয়ে তদন্ত হয়। এ সময় অভিযোগকারী নবীগঞ্জের সিনিয়র সাংবাদিক আশাহীদ আলী আশা ও বিবাদী ইনচার্জ মোসলেহ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
জানাযায় নবীগঞ্জ উপজেলার ইনাতগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ এর বিরুদ্ধে সিনিয়র সাংবাদিক আশাহীদ আলী আশা স্বজনপ্রীতি ও পক্ষ পাতিত্বের অভিযোগ এনে হবিগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ দায়ের করেন। বিষয়টি আমলে নিয়ে সহকারী পুলিশ সুপার সার্কেল নবীগঞ্জ-বাহুবলকে তদন্ত করতে দায়িত্ব প্রদান করেন।
সাংবাদিক আশাহীদ আলী আশার অভিযোগ,তার পৈতৃক সম্পত্তির মধ্যে ইনাতগঞ্জ জামে মসজিদ নির্মাণ ও প্রতিষ্টিত হয়। কতিপয় কিছু লোক উক্ত জামে মসজিদের নাম পরিবর্তন করে ছালেহা জামে মসজদের নামে বর্তমানে পরিচালনা করে আসছে। এ ব্যাপারে তিনি নবীগঞ্জ থানায় কতিপয় লোকের বিরুদ্ধে পরপর কয়েকটি অভিযোগ দায়ের করেন। উক্ত অভিযোগগুলো ইনাতগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোসলেহ উদ্দিন আহমেদের নিকট তদন্তের জন্য আসে। কিন্ত ইনচার্জ মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ অভিযোগগুলো তদন্ত না করে কতিপয় লোকের পক্ষ নিয়ে লাল ফিতায় বন্দি করে রাখেন। যার কারনে এলাকায় মারাত্বক বিরোধের সৃষ্টি হয়।
এ ব্যাপারে আশাহীদ আলী আশা জানান,তার দায়েরকৃত অভিযোগের তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। সহকারী পুলিশ সুপার মহোদয় অভিযোগগুলোর তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তনের বিষয়ে ওসি সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন । আশাহীদ আলী আশা এ বিষয়ে পরবর্তীতে ওসি মাসুক আলী সাহেবের সাথে কথা বললে তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তনের বিষয়ে ব্যবস্থা নিবেন বলে জানান।
সুষ্টু ও নিরপেক্ষ তদন্ত সম্পন্ন করার জন্য সহকারী পুলিশ সপারকে ধন্যবাদ জানান সাংবাদিক আশাহীদ আলী আশা।
Leave a Reply