1. sm.khakon@gmail.com : bkantho :
চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা : সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ মার্চ - বাংলা কণ্ঠ নিউজ
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৮ অপরাহ্ন

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা : সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ মার্চ

বাংলা কণ্ঠ ডেস্ক
  • শুক্রবার, ১১ মার্চ, ২০২২
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে
চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী এবং হত্যায় অভিযুক্ত আজিজ মোহাম্মদ ভাই - ছবি : সংগৃহীত

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আগামী ২০ মার্চ সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেন এই দিন ধার্য করেন।

ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সাদিয়া আফরিন শিল্পী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সাদিয়া আফরিন বলেন, ‘আসামিদের উপস্থিতির জন্য আজ বৃহস্পতিবার দিন ধার্য ছিল। আসামিদের মধ্যে তারিক সাঈদ মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটনকে হাজির করা হয়নি। এছাড়া আসামি আদনান সিদ্দিকী, ফারুক আব্বাসী পক্ষ সময়ের আবেদন করেন। সেই আবেদন মঞ্জুর করে সাক্ষ্য শুরুর এই দিন ধার্য করেন বিচারক।’

ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ ও সেলিম খানের পক্ষে কোনো পদক্ষেপ নেননি তাদের আইনজীবীরা। বাকি দুই আসামি সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী পলাতক আছেন।

মামলার নথি সূত্রে জানা যায়, মামলাটি উচ্চ আদালতের আদেশে দীর্ঘদিন বিচার কাজ স্থগিত ছিল। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হলে ফের মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে।

উল্লেখ্য, বনানীর ১৭ নম্বর রোডের আবেদীন টাওয়ারে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে ১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীদের গুলিতে মারা যান নায়ক সোহেল চৌধুরী। ওই ঘটনায় নিহতের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলাটি তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন। আসামিরা হলেন, আদনান সিদ্দিকী, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

ওই বছরই আসামিদের মধ্যে একজন হাইকোর্টে আবেদন করেন। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৩ সাল থেকে দীর্ঘ ১৯ বছর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটি স্থগিত ছিল।

সূত্র : ইউএনবি

সামাজিক মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
Developer By Zorex Zira

Designed by: Sylhet Host BD