ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে জমে উঠেছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। চায়ের কাপ থেকে শুরু করে ঘরোয়া পরিবেশের আলোচনা এখন নির্বাচনের হালচাল নিয়ে।
একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী ও বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো: মনিরুজ্জামান মনির, মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান শিউলি রহমান ও পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেক নির্বাচনে না আসায় নির্বাচনি পরিস্থিতি নিয়ে আগ্রহ বেড়েছে কৌতূহলী উপজেলাবাসীর।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৮ জনের মাঝে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক অবস্থানে আছেন কই মাছ প্রতিক নিয়ে কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক (শ্রীরামপুর), আনারস প্রতিক নিয়ে মো. ফারুক আহমেদ (বাড়ীখলা), মোটরসাইকেল প্রতিক নিয়ে মো.এইচ এম আলামিন (তিলোকিয়া), ঘোড়া প্রতিক নিয়ে ফেরদৌস আহমেদ (বিদ্যাকুট)। এছাড়া মাঠে চষে বেড়াচ্ছেন কাপ-পিরিচ প্রতিকে মো. শাহ আলম (কনিকাড়া), টেলিফোন প্রতিক নিয়ে অধ্যাপক নুরুন্নাহার বেগম (বড়িকান্দি), দোয়াত কলম প্রতিক নিয়ে মো. হাবিবুর রহমান (কালগড়া) ও হেলিকপ্টার প্রতিক নিয়ে মো. আব্দুল মতিন সরকার (আলিয়াবাদ)।
মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৩ জনের মাঝে কলস প্রতিকের পুতুল বেগম (আলমনগর) ও ফুটবল প্রতিকের শিউলি রহমানের (শাহপুর) মাঝে হাড্ডাহাড্ডি হলেও আলোচনায় আছেন প্রজাপতি প্রতিক নিয়ে মোছেন বেগম (কনিকাড়া)।
পুরুষ ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৮ জনের মাঝে মাইক প্রতিক নিয়ে এগিয়ে হাজী মো. খাইরুল আমিন (আলিয়াবাদ), টিয়া পাখি প্রতিক নিয়ে সাংবাদিক সঞ্জয় সাহা (নবীনগর সদর), চশমা প্রতিক নিয়ে মাওলানা মেহেদী হাসান (বগডহর), বৈদ্যুতিক বাল্ব নিয়ে প্রভাষক মো. এমরান (বড়িকান্দি), তালা প্রতিক নিয়ে সাইফুল ইসলাম ভুঁইয়া (সাতমোড়া) ও বই প্রতিক নিয়ে সাবেক পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান মো. মোশারফ হোসেন সরকার (কনিকাড়া)।
Leave a Reply